বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় যুবদল নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে গুরুতর জখম ময়মনসিংহে ঘর থেকে বাবা-মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না: জামায়াত আমির আচরণ বিধিমালা জারি সংসদ নির্বাচনে পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধ ময়মনসিংহে বাসে আগুন, পুড়ে মারা গেলেন ঘুমন্ত ‘চালক’ জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না, এটা নতুন বাংলাদেশ : প্রেস সচিব রাজধানীতে দুই বাসে আগুন গৌরীপুরে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করছে
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

এখন কেউ আর কুঁড়েঘরে বাস করে না: প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name / ১৬০ Time View
Update : রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন

অনলাইন  ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এখন কেউ আর কুঁড়েঘরে বাস করে না। প্রত্যেককে বিনা পয়সায় ঘর দিচ্ছি, দুই কাঠা করে জমি দিচ্ছি। জীবন জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি, আর্থিক সহায়তা দিচ্ছি। পাশাপাশি ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।

রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রাজস্ব সম্মেলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন এসব কথা। শেখ হাসিনা বলেন, মানুষকে কোনো ভয়-ভীতিকর পরিস্থিতিতে ফেলা যাবে না। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাদের জানাতে হবে আপনার কর, আপনাদের কাজেই লাগে। সরকারের উন্নয়নের সুফল ভোগ করছে জনগণ। যারা সুফল ভোগ করছে তাদের তো কিছু দিতে হবে। রাষ্ট্র এমনি এমনি দিতে পারে না। আর অন্যের কাছে আমরা হাত পাতবো না।

ঘরে বসে করদাতাদের কর দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় রাজস্ব বোর্ডকে ধন্যবাদ জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটার আরো ব্যাপক প্রচার দরকার। তাহলে রাজস্ব আহরণে খুব বেশি অসুবিধা হবে না। অনেকেই যেতে হবে, দিতে হবে- এই ঝামেলাটা নিতে চান না। তিনি বলেন, তিনি বলেন, এখন যেহেতু মূল্যস্ফীতি বেশি, প্রত্যেক মানুষের উপর অতিরিক্ত চাপ। এক্ষেত্রে করহার বৃদ্ধি না করে করহার যৌক্তিক করতে হবে। করজাল বাড়াতে হবে, ই-টিআইএন গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে আয়কর প্রদানকারীর সংখ্যা খুবই কম। অনেক ঝামেলার মধ্যে করতে হয়, বা সচেতনতার অভাব রয়েছে। আমি মনে করি, এখানে কোনো জোর খাটবে না। কর ফাঁকি দেওয়ার যাদের প্রবণতা আছে, সর্বক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম হয়ে গেলে কেউ আর ফাঁকি দিতে পারবে না। আয়করের পরিমাণ এমন রাখা, প্রত্যেকেই যেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে দিতে পারে।

তিনি বলেন, এখন করদাতার সক্ষমতা কিন্তু উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আছে। সেখানে রাজস্ব বোর্ডের প্রচারণা দরকার। যাদের কর দেওয়ার সামর্থ আছে, আপনারা দয়া করে দেবেন। যেটা আপনাদের সেবায় সরকার কাজে লাগাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin