রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সন্ত্রাসীদের কোন জাত, ধর্ম ,রাজনৈতিক পরিচয় নেই -অপর্ণা রায় মানুষ চিনতে ভুল করেছে বিএনপি: গয়েশ্বর সঠিক সময়ে ছাড়ছে ট্রেন খুশির ঈদযাত্রায় উচ্ছ্বসিত ঘরমুখো মানুষ টোকিও থেকে ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরো ৭২ ফিলিস্তিনির মৃত্যু শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ঝালকাঠিতে হিন্দু -বৌদ্ধ -খৃষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের প্রার্থনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দেশে কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করেছেন জাহ্ঙ্গাীর কবির নানক আমিরাতে ভিক্ষাবৃত্তি , অভিযান চালিয়ে আটক-৪১, পাওয়া গেল ৬০ হাজার দিরহাম অভিন্ন ভবিষ্যৎ ও সমৃদ্ধির পথ তৈরি করতে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান: নিক্কেই ফোরামে ড. ইউনূস
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা.মুসতানজিদ 

Reporter Name / ১৫২ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩, ২:০৬ অপরাহ্ন

মোঃ জিয়াউর রহমান নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. এস এম মুসতানজিদ। তিনি কুষ্টিয়া নাগরিক কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের কুষ্টিয়া জেলা শাখার (বিএমএ) সভাপতি এবং কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ।

মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ ঘোষণা নেন।

নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে ডা. এস এম মুসতানজিদ বলেন, আমি দীর্ঘদিন কুষ্টিয়ায় বসবাস করি। ভেড়ামারা, মিরপুরসহ কুষ্টিয়ার সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে যুক্ত ছিলাম।

শুধু স্বাস্থ্যসেবাই নয় সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলাম। এ কারণে কুষ্টিয়ার মানুষের ভালোবাসা ও সহযোগিতা পেয়েছি সবসময়। দ্বাদশ নির্বাচনে আমি কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনী এলাকা মিরপুর ও ভেড়ামারাবাসীর কাছে গিয়েছিলাম, তাদের সমর্থন ও ভালোবাসা পেয়েছিলাম।

ইতোমধ্যে আপনার জানেন, দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক কর্মকাণ্ড ও নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে আমার সঙ্গে আমার ছোট ভাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আমার পরিবারের সদস্যরা একত্রে কাজ করেছে। সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৪ ডিসেম্বর বৈধতা এবং ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক পেয়েছিলাম। কিন্তু ১৯ ডিসেম্বর সকালে আমার ছোট ভাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ফেমাস হঠাৎ ইন্তেকাল করেন। তার মৃত্যুর কারণে আমাদের পারিবারিক বিশাল বিপর্যস্ত হয়। সে আমার সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিল। তার অনুপস্থিতি আমাদের সমস্ত কর্মকাণ্ডে বিপর্যস্ত হয়েছে। এমতাবস্থায় সার্বিক বিবেচনায় আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।

তিনি আরও বলেন, আমি দীর্ঘদিন স্বাস্থ্য সেবা ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত আছি। আমার এই সেবা অব্যাহত থাকবে। আমি মানুষের কাছে যেভাবে ছিলাম, সেভাবেই থাকব। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনে কিশোর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। আমি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির সঙ্গে অবস্থান করি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন স্ত্রী ডা. ফাতেমা আশরাফ,  মেয়ে মোমতাহিনা ফাতিমা, তার ছোট ভাইয়ের ফেমাসের স্ত্রী শাহানাজ পারভিন, তার ছেলে প্রকৌশলী মুক্তাদির ইবনে সোহরাওয়ার্দী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Developer Ruhul Amin