শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কাঞ্চন পৌরসভাকে মাদকমুক্ত গড়ার স্বপ্ন  দেখেন সানাউল্লা মান্নান সানি   তারেক রহমানের নির্দেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলেন ছাত্রদল নেতারা গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপের সিইও হিসেবে পদোন্নতি পেলেন শাহাদাৎ হোসেন বাহার দমদমা কালিগঞ্জ সামাজিক সংগঠনের নিরলস মানবিক যাত্রা দৈনিক সকালের সময়ের সিনিয়র রিপোর্টার শহিদুল ইসলামকে হত্যার হুমকি রূপগঞ্জে সাংবাদিক রাশেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয়, সেই কাজ করছি: প্রধান উপদেষ্টা ফুলপুরে মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমান আদালতের হাতে তুলে দিলেন মা! ৬ মাসের কারাদণ্ড সাবেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল গ্রেপ্তার
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

নেত্রকোনায় গৃহবধু হত্যাকান্ড র‍্যাবের হাতে স্বামীসহ গ্রেফতার ২

Reporter Name / ১৩৪ Time View
Update : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ৩:২৬ অপরাহ্ন

নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় বলাইশিমুল ইউনিয়নের সরাপাড়া গ্রামে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মূল আসামি স্বামী সাদ্দামসহ দুই জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১৪। র্যাপিড এ্যকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব-১৪ এর (মিডিয়া অফিসার) মোঃ আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, চা ল্যকর গৃহবধু পপি হত্যাকান্ডের ছায়া তদন্ত করে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে রবিবার ভোরে মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার তালতলা ল ঘাট এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামী সরাপাড়া গ্রামের আব্দুল কাদেরের পুত্র স্বামী মোঃ সাদ্দাম হোসেন ও তার সহযোগি ভাই মোঃ শাহ্ আলমকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের দুপুরে কেন্দুয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, নিহত পপি আক্তারের সাথে সাদ্দাম হোসেনের বিয়ে হয় দুই বছর আগে। বিয়েতে যৌতুক হিসাবে নগদ এক লাখ টাকা ও সংসার সাজানো বাবদ আরো এক লাখ টাকার ফার্ণিচার দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক মাস পার হওয়ার পর যৌতুকলোভী স্বামী সাদ্দাম ও তার পরিবারের লোকজন পপিকে বাবার বাড়ী থেকে আরও দুই লাখ টাকা যৌতক এনে দেয়ার জন্য বলে। পপি বাবার বাড়ী থেকে টাকা এনে দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে পাষন্ড স্বামী তার তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা তাকে বেদড়ক মারধরসহ শারীরিক ও মানষিক অত্যাচার নির্যাতন করতে থাকে। স্বামীর বাড়ীর অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে এক পর্যায়ে গৃহবধূৃৃৃৃ পপি তার বাবার বাড়িতে চলে আসে। এর দেড় মাস পর সাদ্দাম হোসেন অন্যান্য লোকজনের সহায়তায় শ্বশুড় বাড়ীতে গিয়ে পপিেিকে আর নির্যাতন করবে না এবং যৌতুক দাবি করবে না মর্মে অঙ্গীকার করে তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন। গত ৭ ফেব্রুয়ারী গভীর রাতে সাদ্দাম হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যরা মিলে পপিকে মারধরের এক পর্যায়ে বিদ্যুতের তার গলায় পেঁচিয়ে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে রাতেই সাদ্দামসহ তার বাড়ির লোকজন অন্যত্র পালিয়ে যায়। পরদিন সকালে লোক মারফত খবর পেয়ে পপির মা পারভীন আক্তার পরিবার ও এলাকার লোকজন নিয়ে জামাতা সাদ্দামের বাড়িতে গিয়ে পপির মৃতদেহ দেখতে পান। এ ঘটনায় নিহতের মা পারভীন আক্তার বাদী হয়ে জামাই সাদ্দামসহ পরিবারের ৬ জনকে আসামি করে কেন্দুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।  নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় বলাইশিমুল ইউনিয়নের সরাপাড়া গ্রামে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মূল আসামি স্বামী সাদ্দামসহ দুই জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১৪। র্যাপিড এ্যকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব-১৪ এর (মিডিয়া অফিসার) মোঃ আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, চা ল্যকর গৃহবধু পপি হত্যাকান্ডের ছায়া তদন্ত করে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে রবিবার ভোরে মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার তালতলা ল ঘাট এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামী সরাপাড়া গ্রামের আব্দুল কাদেরের পুত্র স্বামী মোঃ সাদ্দাম হোসেন ও তার সহযোগি ভাই মোঃ শাহ্ আলমকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের দুপুরে কেন্দুয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, নিহত পপি আক্তারের সাথে সাদ্দাম হোসেনের বিয়ে হয় দুই বছর আগে। বিয়েতে যৌতুক হিসাবে নগদ এক লাখ টাকা ও সংসার সাজানো বাবদ আরো এক লাখ টাকার ফার্ণিচার দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক মাস পার হওয়ার পর যৌতুকলোভী স্বামী সাদ্দাম ও তার পরিবারের লোকজন পপিকে বাবার বাড়ী থেকে আরও দুই লাখ টাকা যৌতক এনে দেয়ার জন্য বলে। পপি বাবার বাড়ী থেকে টাকা এনে দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে পাষন্ড স্বামী তার তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা তাকে বেদড়ক মারধরসহ শারীরিক ও মানষিক অত্যাচার নির্যাতন করতে থাকে। স্বামীর বাড়ীর অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে এক পর্যায়ে গৃহবধূৃৃৃৃ পপি তার বাবার বাড়িতে চলে আসে। এর দেড় মাস পর সাদ্দাম হোসেন অন্যান্য লোকজনের সহায়তায় শ্বশুড় বাড়ীতে গিয়ে পপিেিকে আর নির্যাতন করবে না এবং যৌতুক দাবি করবে না মর্মে অঙ্গীকার করে তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন। গত ৭ ফেব্রুয়ারী গভীর রাতে সাদ্দাম হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যরা মিলে পপিকে মারধরের এক পর্যায়ে বিদ্যুতের তার গলায় পেঁচিয়ে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে রাতেই সাদ্দামসহ তার বাড়ির লোকজন অন্যত্র পালিয়ে যায়। পরদিন সকালে লোক মারফত খবর পেয়ে পপির মা পারভীন আক্তার পরিবার ও এলাকার লোকজন নিয়ে জামাতা সাদ্দামের বাড়িতে গিয়ে পপির মৃতদেহ দেখতে পান। এ ঘটনায় নিহতের মা পারভীন আক্তার বাদী হয়ে জামাই সাদ্দামসহ পরিবারের ৬ জনকে আসামি করে কেন্দুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ্যাব-১৪। র্যাপিড এ্যকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব-১৪ এর (মিডিয়া অফিসার) মোঃ আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, চা ল্যকর গৃহবধু পপি হত্যাকান্ডের ছায়া তদন্ত করে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে রবিবার ভোরে মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার তালতলা ল ঘাট এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামী সরাপাড়া গ্রামের আব্দুল কাদেরের পুত্র স্বামী মোঃ সাদ্দাম হোসেন ও তার সহযোগি ভাই মোঃ শাহ্ আলমকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের দুপুরে কেন্দুয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, নিহত পপি আক্তারের সাথে সাদ্দাম হোসেনের বিয়ে হয় দুই বছর আগে। বিয়েতে যৌতুক হিসাবে নগদ এক লাখ টাকা ও সংসার সাজানো বাবদ আরো এক লাখ টাকার ফার্ণিচার দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক মাস পার হওয়ার পর যৌতুকলোভী স্বামী সাদ্দাম ও তার পরিবারের লোকজন পপিকে বাবার বাড়ী থেকে আরও দুই লাখ টাকা যৌতক এনে দেয়ার জন্য বলে। পপি বাবার বাড়ী থেকে টাকা এনে দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে পাষন্ড স্বামী তার তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা তাকে বেদড়ক মারধরসহ শারীরিক ও মানষিক অত্যাচার নির্যাতন করতে থাকে। স্বামীর বাড়ীর অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে এক পর্যায়ে গৃহবধূৃৃৃৃ পপি তার বাবার বাড়িতে চলে আসে। এর দেড় মাস পর সাদ্দাম হোসেন অন্যান্য লোকজনের সহায়তায় শ্বশুড় বাড়ীতে গিয়ে পপিেিকে আর নির্যাতন করবে না এবং যৌতুক দাবি করবে না মর্মে অঙ্গীকার করে তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন। গত ৭ ফেব্রুয়ারী গভীর রাতে সাদ্দাম হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যরা মিলে পপিকে মারধরের এক পর্যায়ে বিদ্যুতের তার গলায় পেঁচিয়ে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে রাতেই সাদ্দামসহ তার বাড়ির লোকজন অন্যত্র পালিয়ে যায়। পরদিন সকালে লোক মারফত খবর পেয়ে পপির মা পারভীন আক্তার পরিবার ও এলাকার লোকজন নিয়ে জামাতা সাদ্দামের বাড়িতে গিয়ে পপির মৃতদেহ দেখতে পান। এ ঘটনায় নিহতের মা পারভীন আক্তার বাদী হয়ে জামাই সাদ্দামসহ পরিবারের ৬ জনকে আসামি করে কেন্দুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin