সরজমিনে পর্যবেক্ষণ করে জানা যায় জনগণে একে অপরকে বলাবলি করছে যে আমরা কেন ভোট দেবো হাজী রফিক কে। দেখা যায় চায়ের আড্ডায়, পানের আড্ডায়, মোড়ে মোড়ে,উঠানে বৈঠকে আলোচনা চলছে হাজী রফিক কে নিয়ে।
ভোট দিব যে কারণে যার ভিতরে আছে সততা ,ধৈর্য্য, সত পরিশ্রমী মেধা এবং পরোপকারী,সাহসী মন মানসিকতা যেকোনো বিষয়ে বিচুক্ষনতা, দক্ষতা, সামাজিকতা এবং আন্তরিক ভালোবাসা,বিশিষ্ট শিল্পপতি,ধার্মিক ,ও মুখের মিষ্টি হাসির অধিকারী।
আলি আহমেদ নামে একজন প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন আমরা মোঃ রফিকুল ইসলাম (হাজী রফিক) সাহেব কে ভোট দেবো কারণ ছোটকাল থেকেই যে মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসে এবং বটবৃক্ষের মতো ছোট বড় ধনী গরিব সবাইকে তার হৃদয়ে ভরে রাখেন। হবিরবাড়ি ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজ সেবক,শেখ হুমায়ুন কবির ফরহাদ আনন্দ উল্লাসিত হয়ে হাজী রফিক কে ভোট দিবো এই মর্মে যে তার পরিশ্রম,মেধা দিয়ে সামাজিকতায় জনগণের ধারে চটে বেড়াচ্ছে ।মেহেদী হাসান মাসূদ স্বপনেও যেন হাজী রফিক কে নিয়ে চটে বেড়াচ্ছে ।
বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যাক্তি ইমান সিকান্দার জনগণের দ্বারে দ্বারে বাড়ির আঙিনায় উঠান বৈঠক করে চলছে হাজী রফিক কে নিয়ে। ক জন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বলে বেড়াচ্ছে হাজী রফিক ভাই যদি ভালুকা উপজেলার চেয়ারম্যান হয় তাহলে আমরা হব প্রকৃত সুখী তাই আমরা মোঃ রফিকুল ইসলাম ভাইকে জয়যুক্ত করব।