সাদেক হোসেনের পিতা জুয়েল মিয়া বলেন বিগত কয়েক বছর যাবত এই আওয়ামী নিকৃষ্ট জাতির ছত্রছায়া ওরা কতজন বখাটে বটে ওরা যুব সমাজকে একেবারে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে ওদের হাতে নেশাগ্রস্ত দ্রব্য তুলে দিয়ে ওরা শুধু নিজেই বিক্রি করে না এদেরও আরো হোলসেলার লোক নির্ধারণ করা আছে ।প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার লেনাদেনা করে এই ইয়াবা ব্যবসায়ী গং।
ক্লিক করুন https://drive.google.com/drive/folders/
1dRwdKqvvoEvnG2pL5BkcxvC4tmAQPiM8
সাদেক হোসেন জানান আমি বাড়ির পাশেই সেচ পাম্পে কাজ করি বরাবরের ন্যায় আজকে রাত ৯.৩০ মিনিঠে পাম্পে পানি দিতে গিয়ে বখাটেদের আনাগোনা এবং গাড়ির শব্দের কারণে ওদেরকে বলতে গিয়েছিলাম যে এখানে মানুষজন আনাগোনা করছে বলে ব্যবসায় নেমেছি আমাদেরকে যেন কিছু না করতে পারে এমন ব্যবস্থা করেই এসেছি এবং পাগলা থানা কে কন্ট্রোলে রেখেছি তাদেরকে মানথলি দিয়ে যাচ্ছি তাই তোদের এই চেঁচামেচি আর লাফালাফি তে কোন কাজ হবে না।এভাবেই তর্কে জড়িয়ে গেলে পিছন থেকে এসে আমাকে এলোপাতাড়ি মারতে থাকে সহিদ গং একপর্যায়ে আমার মাথায় আঘাত করে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি আমার চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন এসে আমাকে উদ্ধার করে এবং গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে আসে এখন আমার হুশ হচ্ছে লোকদের চিনতে পারছি ।ওরা এতই ভয়ানক এবং পয়সাওয়ালা আওয়ামী লীগের দোষ শাসনে ওরা ছিল নেশা বিক্রি রাজ্যের রাজা। এদেরকে বারণ করা যায় না এদেরকে কেউ কিছু বলতে গেলে বিভিন্নভাবে মামলা দিয়ে হয়রানি করে অতীতে আমার পিতা জুয়েল কেউ মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে।
আমি কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি এই কুচক্রী মহল অবৈধ পন্থায় নেশা দ্রব্য দিয়ে সমাজের যুবক-যুবতী আবাল বনিতা বৃদ্ধা সবাইকে একটি ভালো সভ্য সমাজ থেকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। যেভাবে যে হারে দিন দিন ওদের ব্যবসা চাহিদা বেড়েই চলছে এভাবে যদি আরো কিছুদিন থাকে তাহলে সমাজের প্রতিটি ঘরে ঘরে নেশা দ্রব্য পৌঁছে যাবে ওদের দ্বারা।
তাই আমি অনুরোধ করব যেন খুব দ্রুতই হযরত শাহ মিসকিন রহমতুল্লাহি আলাইহির রওজা শরীফের পবিত্রতার রক্ষার্থে খুব দ্রুত এদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক।