নিজস্ব প্রতিনিধিঃময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার ৬ নং রাওনা ইউনিয়নের দীঘা গ্রামের মোফাজ্জল হোসেনের সাফ কাওলা ক্রয়করা জমি অবৈধভাবে এবং রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দখল করে নিয়েছিল একটি স্বার্থন্বেষী মহল। যাহার প্রকৃত মালিক বাদি মোফাজ্জল হোসেন পিতা মৃত মোসলেম উদ্দিন,গ্রাম ও পোস্ট+দীঘা. উপজেলা গফরগাঁও জেলা ময়মনসিংহ মোফাজ্জল হোসেন প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে জমি উদ্ধারের জন্য মামলা দায়ের করেছি। বিবাদী,০১ আব্দুল আজিজ. পিতা মৃত আত্মর আলী. ২.বাবুল মিয়া ৩.মফিজুল মিয়া. উভয় পিতা আব্দুল আজিজ.গ্রাম + পোস্ট:দিঘা, উপজেলা গফরগাঁও জেলা ময়মনসিংহ. উক্ত জমিটি দীঘা মৌজায় অবস্থিত আমার ক্রয়কৃত জমি যাহার সাফকাওলা দলিল নং ৮৪০৯,সম্পাদনের তারিখ ০৪/১০/১৯৮৬খ্রিষ্টাব্দ. যাহার খতিয়ান নং ৩০৫,বিআরএস খতিয়ান -১০৫৩,বিআরএস দাগ – ৮৭২৯ নং -দাগের ১৩ শতাংশ, এবং ৮৭৪৩ নং দাগে ০৯ শতাংশ,৮৭৪৬ নং দাগে ৬ শতাংশ মোট = ২৮ শতাংশ জমি। যাহা ১৯৮৮ সনে আমার নিজের নামে নামজারি জমা খারিজ সম্পাদন করি।আরো প্রকাশ থাকে যে ২০/০৪/১৯৯৪ ইং সনে আরেকটি সাফ কাওলা ৩৮৩৫ নং দলিল মূলে যাহার আর ও আর খতিয়ান নং ৩০৫ বিআরএস খতিয়ান নং ১০৫৩ দাগ -৮৩৯২নং দাগে ১৪ শতাংশ এবং ৮৭৪৯ নং দাগের ১৪ শতাংশ মোট ২৮ শতাংশ। ৮৪০৯নং এবং ৩৮৩৫ নং দলিল মূলে সর্বমোট ২৮+২৮=৫৬ শতাংশ জমি আমি আমার নিজ নামে পুনরায় নামজারি জমা খারিজ সম্পাদন করি। ২৫/০৮/২০০৯ খতিয়ান নাম্বার ১৮৬৩. কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের আদেশ অনুযায়ী ২০১৬ ইং পর্যন্ত পূর্বের খারিজ বাতিল করায় আমি পুনরায় ২০২৪ সনে উক্ত জমির হাল দাগ অনুযায়ী নামজারি ও জমা খারিজ নিজের নামে সম্পাদন করি।যাহার খতিয়ান নং ২৬৮৪ এবং ২৬৮৫।এই জমিটির প্রকৃত মালিক হওয়া সত্ত্বেও মোফাজ্জল হোসেন ভূগ দখলে যাইতে পারতো না। তাই নিরুপায় হয়ে সামাজিক ভাবে সমাজের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, ও মানবাধিকার কর্মী এবং মিডিয়াকর্মীদেরকে নিয়ে গফরগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ এর নির্দেশ মোতাবেক এসআই মামুন এবং এলাকাবাসীদেরকে নিয়ে ১৯-শে অক্টোবর ২০২৪ইং দুপুর ১২টায় মোফাজ্জল হোসেনের বাড়িতে বাদি এবং বিবাদী উভয়কে নিয়ে সামাজিকভাবে আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় উভয় পক্ষের জমির কাগজপত্র দেখাতে বলা হয় ,বাদি মোফাজ্জল হোসেন সকল কাগজপত্র নিয়ে উপস্থিত হয়ে সকলের সামনে পেশ করেন। কিন্তু বিবাদী আব্দুল আজিজের কোন কাগজপত্র না থাকায় জমির কোন কাগজ পত্র দেখাতে পারেন নাই। তাই সকলের সম্মিলিত আলোচনার বার দেয়া হয় এস আই মামুন কে, তাই এসআই মামুন বলেন যেহেতু এই জমিটি নিয়ে মহামান্য জজ কোটে মামলা রয়েছে বিধায়, মহামান্য জজ কোর্টের রায় না হওয়া পর্যন্ত বাদী এবং বিবাদীগণকে তফসিল বর্ণিত ভূমিতে চাষাবাদ করিতে নিষেধ করেছেন।