সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গৌরীপুরে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করছে ময়মনসিংহ-২ আসনে জামায়াতের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন সুজন ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনে ‘নীরব ভোট বিপ্লবের’ প্রত্যাশা জামায়াত সমর্থকদের নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে উত্তাল পল্টন চকরিয়ায় বাস-মাইক্রো সংঘর্ষে একই পরিবারের ৫ জন নিহত ন্যায়বিচারের ছায়া পৌঁছে দিতে আইনজীবীদের সক্রিয় ভূমিকা নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ ৬ যাত্রী নিহত এটাই আমার শেষ নির্বাচন : মির্জা ফখরুল আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্রো সবাইকে নিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেখতে চাই, দেশে ফিরে জামায়াত আমির
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

ময়মনসিংহে মৎসবীজ উৎপাদন খামারের ব্যবস্হাপকের রেণুপোনা বিক্রীর দূর্নীতি

Reporter Name / ১০১ Time View
Update : সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ৭:০৮ পূর্বাহ্ন

” গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ব্যুরো প্রধানঃময়মনসিংহ সদর উপজেলার শম্ভুগন্জ মৎসবীজ উৎপাদন খামারের ব্যবস্হাপক মোঃ শাহাদাত ইসলামের বিরুদ্ধে রেণু পোনা বিক্রয়ে কারচুপি করে তিন থেকে চারমাসে ১৯ লাখ টাকার অধিক অর্থ আত্মসাৎ এর প্রমাণ পাওয়া গেছে। অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে পোনা বিক্রয়ে সরকারি মূল্য তালিকা না টানিয়ে অধিক মূল্যে খামারিদের মধ্যে বিক্রয় করা হচ্ছে দেখতে পাওয়া যায়। বিক্রয় রশিদ ছাড়া বহু লোকের কাছে পোনা বিক্রয় করা হচ্ছে তারও সচিত্র প্রমাণ মেলে। এছাড়াও সাংবাদিকরা ক্রেতা সেজে গোপন ক্যামেরায় পোনার সাথে পানি মিশ্রিত ব্যাগ দিয়ে কম রেনু দিয়ে বেশি ওজন দেখানোর প্রমাণও মেলে। সবধরনের প্রমাণ সংগ্রহ করে খামার ব্যবস্হাপক মোঃ শাহাদাত ইসলামের অফিস কার্যালয়ে ঢুকার সময় অফিস সহায়ক মোস্তফা কবির ওনাদের পিছনে পিছনে অনুসরণ করতে থাকে। অফিসে গিয়ে খামার ব্যবস্হাপকের নিকট অভিযোগগুলো নিয়ে জানতে চাইলে প্রথমে পুরো অস্বীকার করেন। ক্ষমতার প্রদর্শনের ইঙ্গিত মিলে কথার স্বরে। ক্যামেরায় নিজের বক্তব্য দিতে অস্বীকার করেন। পরবর্তীতে তথ্য প্রমাণ দেখালে সাংবাদিকদের বলেন, বসেন আপ্যায়ন করি এবং কথা বলি। তখন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সিনিয়র সাংবাদিকদের রেফারেন্স দিতে থাকেন। আর অনুসন্ধানরত প্রতিবেদকদের প্রতি মাসে তৃতীয় মাধ্যম মারফত নিয়মিত উৎকোচের প্রস্তাব করেন। কিন্তু তারা তা প্রত্যাখ্যান করেন। সাধারণ খামারিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ওনারা কোন চার্ট টানায়না আর কোন বিক্রয় রিসিডও দেননা। পোনা ব্যাগে পানি মিশ্রিত করে ওজনে কম দেন।সরকার নির্ধারিত প্রতি কেজি রেনু পোণার মূল্য ১৮০০ টাকা হলেও সাধারণ মানুষদের কাছে তা ৩২০০ থেকে ৪০০০ টাকা রাখছেন। ওজনে কম দিয়েও পুরো এক কেজি ওজনের মূল্য নিচ্ছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin