মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

যশোরের শার্শায় ভূমি কর্মকর্তা আসলাম র বিরুদ্ধে অভিযোগ

Reporter Name / ১৬২ Time View
Update : সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩, ১০:১৭ পূর্বাহ্ন

মো: কামাল উদ্দীন, জেলা ক্রাইম রিপোর্টারঃ

যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আসলাম হোসেনের বিরুদ্ধে নাম জারী প্রতিবেদনের কথা বলে ভুমির মালিকদের কাছ থেকে ৫০০/ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা হারে বাধ্যতা মুলক ভাবে উৎকোচ আদায় করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে প্রকাশ উক্ত কর্মকর্তা কায়বা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যোগদান করার পর থেকে যতগুলি নামজারি মামলা হয়েছে প্রত্যেকের নিকট থেকে উৎকোচ আদায় করেছেন উপরি কর্মকর্তার নাম করে। টাকা ছাড়া উক্ত কর্মকর্তা কিছুই বোঝেন না। তাছাড়া তার ব্যক্তি গত দালালের মাদ্যমে জমির ফাক ফোঁকড় সৃষ্টি করে হাজার হাজার টাকা উৎকোচ আদায় করে থাকেন। চাহিদা মত উৎকোচ না দিলে তার নাম খারিজ মামলা সু-কৌশলে খারিজ করে দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগ সরকারী নিয়ম নিতীর মাধ্যমে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনার জন্য জনকল্যান মুলক পদক্ষেপ গ্রহন করলে ও তিনি তা না করে উৎকোচ আদায়ে মগ্ন রয়েছেন। তিনি কাউকে তোয়াক্কা করেন না। কায়বা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশা পাশী, পুটখালী উইনিয়নের বালুন্ডা উইনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ শাহিনের বদলী জনিত কারনে অতিরিক্ত দায়িত্ব পান বালুন্ডা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের। সেখানে ও একই ধারা বাহিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। একাধিক ভুক্ত ভোগি জমির মালিক পুটখালি ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন, খড়িডাঙ্গা গ্রামের আলহাজ¦ আকবর আলী সর্দ্দারের পুত্র ইমান আলী,বৃত্তি আচড়া গ্রামের মৃত নুরমোহাম্মাদের পুত্র আব্দুর রশিদ। খড়িডাঙ্গা গ্রামের কামাল উদ্দীন রাজাপুর গ্রামের রাশিদা খাতুন, অভিযোগ করে বলেন আমরা কখনই জানতাম না জমি নাম খারিজ করতে হলে নায়েব সাহেবকে প্রতি কেসে একহাজার টাকা দিতে হয়। আমরা দিন মুজুরী দিয়ে সংসার চালাই একথা বলেও কোন কথা শোনেনি নায়েব আসলাম হোসেন। প্রত্যেকের কাছ থেকে এক হাজার টাকা হারে উৎকোচ আদায় করে প্রতিবেদন দিয়ে থাকেন। তাছাড়া নাম খারিজের পর ডিসিআর বাবদ ১১৪৫ টাকা নিচ্ছে সরকারী খাতে। এলাকার ভূমী মালিকরা নায়েব দের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। আমরা দূর্নিতীবাজ ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আসলাম হোসেনের বিরুদ্দে তদন্ত করে শাস্তি মুলক ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সু-দৃষ্টি কামনা করছি। এব্যপারে উইনিয়ন ভূ‚মি সহকারী কর্মকর্তা আসলাম হোসেন এর নিকট প্রতি কেসে একহাজার টাকা হারে উৎকোচ আদায়ের ব্যপারে তার মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি টাকা নেওয়ার বিষয়টি অশি^কার করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin