মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ০২:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে যুবদলের লিফলেট বিতরণ রূপগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার ভালোবাসার কুঁড়ে ঘর স্বেচ্ছায় রক্তদান সোসাইটির আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, প্রতিবাদে জেলা যুবদলের বিক্ষোভ রূপগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সবংর্ধনা ও কলেজের উদ্বোধন অপরাধমুক্ত তরুণ সমাজ গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম — মিজানুর রহমান সেলিম রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মসজিদের নামে সাইনবোর্ড স্থাপন, উত্তেজনা জুলাই বিপ্লবের শহীদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করতে হবে- বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুজ্জামান কাঞ্চন পৌরসভাকে মাদকমুক্ত গড়ার স্বপ্ন  দেখেন সানাউল্লা মান্নান সানি   তারেক রহমানের নির্দেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলেন ছাত্রদল নেতারা
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

রাজধানীতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, আটক এক

Reporter Name / ৪৪ Time View
Update : বুধবার, ১৪ জুন, ২০২৩, ৬:২৮ পূর্বাহ্ন

নিজস্ব  প্রতিবেদক

রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার একটি বাসা থেকে মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৩) রাত ৩টার দিকে ফরাজি হাসপাতাল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। মৃতরা হলেন, মা মাহমুদা হক বৃষ্টি আক্তার (৩৩) ও মেয়ে সানজা মারওয়া (১০)। আটক স্বামীর নাম সেলিম (৪০)।

বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ছাদেক মিয়া জানান, রাতে খবর পেয়ে পুলিশ ফরাজী হাসপাতালে যায়। সেখানে ওই মা-মেয়েকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। বাসা থেকে তার স্বামী ও স্বজনরা তাদের ওই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন।

এ ঘটনায় সন্দেহ হলে সেখান থেকেই স্বামী সেলিমকে আটক করা হয়। মা-মেয়েকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। সেলিমকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এদিকে বৃষ্টির মামা সোহেল সিকদার জানান, তাদের বাড়ি মুন্সীগঞ্জের টুঙ্গিবাড়ী উপজেলার চাষিরা গ্রামে। পশ্চিম মেরুল বাড্ডার জামশেদ টাওয়ারের ৮ম তলায় থাকতেন তারা। এটি বৃষ্টির স্বামী সেলিমের নিজের বাড়ি।

তিনি অভিযোগ করেন, রাত আনুমানিক ২টার দিকে সেলিম বৃষ্টির গ্রামের বাড়িতে ফোন করে খবর দেন, বৃষ্টি ও তার মেয়ের অবস্থা ভালো না। তখন গ্রাম থেকে ফোন করে আমাকে বিষয়টি জানানো হয়। ওই বাসায় গিয়ে বৃষ্টিকে এক রুমে এবং পাশের রুমে সানজাকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। এসময় বাসায় ছিলেন সেলিম। ৯ মাসের ছেলে সারিন ছিল প্রতিবেশী এক ভাড়াটিয়ার কোলে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি ও সানজাকে ফরাজী হাসপাতালে নিয়ে যাই।

বৃষ্টির পরিবারের অভিযোগ, সেলিমের পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। তিনি একাধিকবার একাধিক মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে বিয়ে করেছেন। এসব বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলছিলো। তার জের ধরেই সেলিম তাদের দুইজনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin