শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে যুবদলের লিফলেট বিতরণ রূপগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার ভালোবাসার কুঁড়ে ঘর স্বেচ্ছায় রক্তদান সোসাইটির আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, প্রতিবাদে জেলা যুবদলের বিক্ষোভ রূপগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সবংর্ধনা ও কলেজের উদ্বোধন অপরাধমুক্ত তরুণ সমাজ গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম — মিজানুর রহমান সেলিম রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মসজিদের নামে সাইনবোর্ড স্থাপন, উত্তেজনা জুলাই বিপ্লবের শহীদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করতে হবে- বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুজ্জামান কাঞ্চন পৌরসভাকে মাদকমুক্ত গড়ার স্বপ্ন  দেখেন সানাউল্লা মান্নান সানি   তারেক রহমানের নির্দেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলেন ছাত্রদল নেতারা
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

শিক্ষার্থী শূন্য জাবির হল, ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ-পানি-ইন্টারনেট বন্ধ

Reporter Name / ১২৫ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০২৪, ৫:০৭ পূর্বাহ্ন

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক: কোটা সংস্কারের এক দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের পর বিদ্যুৎ, পানি ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে। এছাড়া অধিকাংশ আবাসিক হলই এখন শিক্ষার্থী শূন্য রয়েছে। বুধবার (১৭ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এমন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকালে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা। এমন অবস্থায় আবাসিক হল ছেড়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। এদিকে ক্যাম্পাসের ভেতরে প্রধান ফটক সংলগ্ন এলাকায় পুলিশের সাঁজোয়া যান ও ক্যাম্পাসের বাইরে বিজিবি মোতায়েন আছে বলে জানা গেছে।

শিক্ষার্থীরা জানান, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর সন্ধ্যায় কিছু শিক্ষার্থী হল ছেড়ে চলে যান। রাতে বিদ্যুৎ চলে যায়। এরপরই আরও অনেকে হল ছাড়েন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ আবাসিক হলই এখন শিক্ষার্থী শূন্য রয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলের এক নিরাপত্তারক্ষী বলেন, দুইজন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী ছাড়া অধিকাংশই হল ছেড়েছে। যে দুইজন আছে তারা গতকাল যেতে পারেনি। আজ সকালে তারা চলে যাবেন।

এর আগে গতকাল বুধবার দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সিন্ডিকেট সভা শেষে বিকেল ৪টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সেটি প্রত্যাখ্যান করেন এবং প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলমসহ অন্যান্য সিন্ডিকেট সদস্যরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।

পরে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। পুলিশ আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট ও ছররা গুলি নিক্ষেপ করে। এতে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্নস্থানে ছড়িয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ পর শিক্ষার্থীরা বের হয়ে দফায় দফায় পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এতে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে পুরো ক্যাম্পাসে। পুলিশ, সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীসহ শতাধিক আহত হয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin