শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মাগুরা শ্রীপুর থানার বিএনপির সভাপতির ছেলে মাদকসহ হাইকোর্টে আটক ফুলপুর-তারাকান্দাবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত মোতাহার হোসেন তালুকদার আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল তৈরীতে গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপ শীর্ষে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে যুবদলের লিফলেট বিতরণ রূপগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার ভালোবাসার কুঁড়ে ঘর স্বেচ্ছায় রক্তদান সোসাইটির আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, প্রতিবাদে জেলা যুবদলের বিক্ষোভ রূপগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সবংর্ধনা ও কলেজের উদ্বোধন অপরাধমুক্ত তরুণ সমাজ গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম — মিজানুর রহমান সেলিম রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মসজিদের নামে সাইনবোর্ড স্থাপন, উত্তেজনা
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

সরকারের কাছে নিরাপত্তা ও বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিচারপ্রার্থী দম্পতি

Reporter Name / ৫২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বুধবার দুপুরে নেত্রকোনা পৌর শহরের ছোটবাজার এলাকায় তাদের নিজ বাসায় এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বিচার প্রত্যাশী সোহরাব উদ্দীন আকন্দ ও শাম্মি খান সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এসময় তারা জানান, ছোট বাজার এলাকায় নির্দিষ্ট চৌহদ্দি ও তফসিলে আদালত থেকে ভাড়াটিয়া উচ্ছেদ মামলায় ডিক্রি জারি করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসনের নাজির মহিউদ্দিন আহমেদ গায়ের জোরে ও অনৈতিকভাবে ভুল তফসিলে এই দম্পতির জায়গায় ভেকু দিয়ে সমস্ত স্থাপনা ভেঙে ফেলে। ডিক্রি জারি করে দখলদারী কাজের সময় নাজিরকে সাংবাদিকসহ আরও অনেকে তফসিল নিয়ে জানতে চাইলে নাজির কোন প্রশ্নের জবাব দেননি এবং আদালতের আদেশও প্রকাশ করেনি বলেও অভিযোগ করেন এই দম্পতি।

এসময় তারা আরও অভিযোগ করে বলেন, একজন নাইট গার্ড কোর্টের পিয়ন থেকে আজ নাজির হয়ে কোটি টাকার সম্পদের মালিক, শুধু এরকম দুর্নীতির কারণে।

শাম্মি খান বলেন, উচ্ছেদকৃত ভূমিতে হাইকোর্টের ৬ মাসের স্থগিতাদেশ জারি আছে। হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ভাড়াটিয়া উচ্ছেদ মামলায় উল্লিখিত সীমানা এবং চিহ্নিত ৩টি ঘরের কোন যাচাই-বাছাই না করে নাজির তার ইচ্ছেমত আমার সমস্ত জায়গার স্থাপনা ভেঙে দেয়। উল্লেখ্য, ভাড়াটিয়া উচ্ছেদ মামলাতে ভেকু দিয়ে স্থাপনা ভাঙার কোন নিয়ম নাই বা কোন নির্দেশ ছিল না। নাজির কোন পেপারও দেখায়নি। পরবর্তীতে আমার ভেঙে দেওয়া জিনিসগুলোও আমাকে দেয়নি, ট্রাক দিয়ে তারা আমার যাবতীয় মালামাল নিয়ে যায়, আমি বাধা দিতে গেলে আমাকে আর আমার স্বামীকে আঘাত করে। তারপর নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin