বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রূপগঞ্জে আওয়ামীলীগের লকডাউনের প্রতিবাদে সভা  বিক্ষোভ জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট নতুন কুঁড়ির বিজয়ীদের পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনার মামলার রায় ১৭ নভেম্বর সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা হবে জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত: প্রধান উপদেষ্টা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় যুবদল নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে গুরুতর জখম ময়মনসিংহে ঘর থেকে বাবা-মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

সিন্ধু পানিচুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ ভারতের

Reporter Name / ১৬৮ Time View
Update : শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ৬:০১ পূর্বাহ্ন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

সিন্ধু পানিচুক্তি বা আইডব্লিউটি বাস্তবায়ন নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারত। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) পাকিস্তানকে এই নোটিশ পাঠানো হয় বলে শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

নোটিশে বলা হয়, গত ৬২ বছর ধরে এই চুক্তির সব শর্ত মেনে চলেছে ভারত। কিন্তু পাকিস্তান যে আচরণ করছে তাতে নোটিশ পাঠানো ছাড়া উপায় ছিলো না। তবে ওই চিঠিতে পাকিস্তানকে এও বলা হয়েছে যে, পানিচুক্তির বিষয়ে চিরকালই ভারত দায়বদ্ধ। কিন্তু পাকিস্তানের আচার-আচরণ চুক্তির বিরোধী।

৯ বছরের দীর্ঘ আলোচনার পর ১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের করাচিতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সিন্ধু পানিচুক্তি হয়েছিলো। ভারতের তৎকালীণ প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু ও পাকিস্তানের তৎকালীণ প্রেসিডেন্ট মো. আইয়ুব খান স্বাক্ষর করেছিলেন সেই চুক্তিতে। পশ্চিমে বয়ে যাওয়া সিন্ধু চেনার ঝিলাবের মতো নদীর পানির অধিকাংশ পাবে। সাক্ষী হিসেবে বিশ্ব ব্যাংকও ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। সিন্ধু নদ ও সংলগ্ন বিভিন্ন নদনদীর পানির ব্যবহার নিয়ে তাতে পারস্পরিক সহযোগিতা ও তথ্য আদান-প্রদানের সম্মত হয় দুই দেশ।

ওই চুক্তিতে বিপাশা, ইরাবতী ও শতদ্রু- আগের এই তিন নদীর ওপর ভারতের নিয়ন্ত্রণের কথা বলা হয়। অন্যদিকে সিন্ধু, চন্দ্রভাগা ও ঝিলম- পশ্চিমের এই তিন নদীর ওপর পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণের কথা বলা হয়। তবে চাষের কাজে পশ্চিমের নদীগুলো থেকে সীমিত পরিমাণ পানি ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে। আবার পানি খরচ না করে বা নদীর গতিপথ রুদ্ধ না করে দুই দেশেরই বিদ্যুৎ উৎপাদন, মৎস্য চাষ করার ক্ষেত্রেও কোনো অসুবিধা নেই বলেও চুক্তিতে উল্লেখ আছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin