সৌদি আরবে হুন্ডি ব্যবসার মুলহোতা কামরুল।
প্রবাসী শ্রমবাজারের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর তুলনায় সৌদি আরব হচ্ছে অন্যতম। এখানে বাংলাদেশি প্রবাসীদের বড় একটি শ্রমবাজার বটে, এ দেশটিতে প্রায়৩০ লক্ষ প্রবাসী শ্রমিক কর্মে নিয়োজিত আছেন বলে ধারণা করা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশে অর্থ পাঠানোর ক্ষেত্রে হুন্ডি তৎপরতা বেড়ে গেছে। আর এর ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলের রেমিট্যান্সের বড় পতন হচ্ছে। ব্যাংকের চেয়ে ভালো রেট পাওয়া এবং খরচ কম হওয়ায় প্রবাসীদের একটি অংশ অবৈধ পন্থা জেনেও হুন্ডির দিকে ঝুঁকছে। হুন্ডি চক্রে বন্দি হয়ে পড়েছে বৈধপথের রেমিট্যান্স। এর ফলে অর্থ পাচারও হচ্ছে ।দৈনিক আজকের বসুন্ধরা পত্রিকার অনুসন্ধানে সৌদি আরবের জেদ্দায় অবস্থিত মোহাম্মদিয়া নামক স্থানে কামরুল নামে একজন হুন্ডি ব্যবসায়ীর অনুসন্ধান পাওয়া গিয়েছে। জানা যায় হুুন্ডি ব্যবসায়ী কামরুল তার পিতার জানা যায় নি।সে বাংলাদেশের ফেনীর অধিবাস তার পুরা ঠিকানা বলতে সে রাজী নহেন।তিনি দীর্ঘদিন যাবত এ ব্যবসার সাথে জড়িত বলে প্রমাণ মিলে।প্রবাসী মোঃসুমন,নজরুল,
এবং মহসিন বলেন কামরুল দীর্ঘ দিন যাবত এ ব্যবসার সাথে জড়িত।সে প্রতিদিন হাজার হাজার রিয়াল লেনদেন করে থাকেন।তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজনকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করিলে তিনি বলেন সে অবৈধ স্বর্ণের ব্যবসার সাথে ও জড়িত বটে।দৈনিক আজকের বসুন্ধরা সৌদি প্রতিনিধি মুঠোফোনে জানতে চাইলে সে বিষয় টি স্বীকার করে এবং বলে পারলে নিউজ করেন।
সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি এ সমস্ত হুুন্ডি ব্যবসায়ীদের কে অতি দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক তা না হলে হুন্ডি চক্রে বন্দী হয়ে পড়বে রেমিটেন্স ।যার ফলে অর্থনীতির বড় ক্ষতির সন্মখীন হতে পারে বাংলাদেশ।