বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
গফরগাঁওয়ে মাদ্রাসার শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু যুদ্ধের প্রস্তুতি না রাখাটা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা গ্রেপ্তারের ৫ মাস পর জামিন পেলেন চিন্ময় দাস দুর্গাপুরে বন্ধুর প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে ছাত্রদল নেতা আটক জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মানবিক করিডোর নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করেনি সরকার : প্রেস সচিব অপু বিশ্বাস-শাওন-জায়েদ খান-নুসরাত ফারিয়াসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর নামে মামলা পুতুলের ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ, রিসিভার নিয়োগের অনুমতি ঢাকা পলিটেকনিকে তালা ঝুলিয়ে দিলেন শিক্ষার্থীরা গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় একদিনে নিহত ৫১ ফিলিস্তিনি
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

স্ত্রী হত্যা মামলা করায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন স্পেন প্রবাসী বাবলু

Reporter Name / ১৭৮ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩, ৫:৪৮ অপরাহ্ন

চীফ রিপোর্টার :ময়মনসিংহ ত্রিশালে ৩০ বছর স্পেন প্রবাস জীবনে আয় করা সব অর্থ ছোট ভাইকে ব্যবসা করার জন্য দিয়ে প্রতারিত হয়েছেন মোঃ আনিসুর রহমান বাবলু।ছোট ভাই মুশফিকুর রহমান মানিক বড় ভাইয়ের টাকায় ইটখলা,জমি ক্রয় সহ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।এখন বড় ভাইয়ের টাকা দিতে অস্বীকার করায় দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে দুই ভাইয়ের মধ্যে।শুধু টাকা আত্মসাত নয় ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
 এ ঘটনায় বড় ভাই আনিসুর রহমান বাবলু ছোট ভাই মানিকসহ কয়েকদিনের বিরুদ্ধে স্ত্রী মোসাম্মৎ সুলতানা রাজিয়া (৪০)কে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।হত্যা মামলা করার পর আসামি মানিক একাধিকবার বড় ভাইকে হত্যার হুমকি ও হত্যার জন্য আক্রমণ করেছেন বলে থানায় জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে একাধিক জিডি করেছেন বাবলু।
 জানা যায়,ত্রিশাল উপজেলার বাগান গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের বড় ছেলে আনিসুর রহমান বাবলু অভাবের তাড়নায় ৩০ বছর আগে বিদেশ পাড়ি জমান।সেখান থেকে কয়েকটি দেশে কাজ করে পরে  ২৪ বছর যাবত স্পেনে স্থায়ী হয়েছেন।স্পেন থেকে আয় করা সব টাকা ছোট ভাই মুশফিকুর রহমান মানিককে দিয়েছেন।ছোট ভাই মানিক বড় ভাইকে বিভিন্ন সময় আশ্বস্ত করে যে,তোমার টাকা-পয়সার সকল হিসাব নিকাশ আমার কাছে আছে এবং উপযুক্ত কাজে ব্যবহার করতেছি।পরবর্তীতে বেশ কয়েকবার টাকা পয়সার হিসাব চাইলে ছোট ভাই মানিক বলে তোমার টাকা পয়সা নিয়ে কোনো চিন্তা করিও না। তোমার টাকা পয়সার সকল হিসাব নিকাশ আমার কাছে আছে। এইভাবে পুনরায় টাকা পয়সার হিসাব চাহিলে আমার স্ত্রী সুলতানা রাজিয়া আমার অনুমতি নিয়ে সব টাকা-পয়সার হিসাব চায়।আমার ছোটভাই মানিক আমার স্ত্রীকে হিসাব নিকাশ না দিয়ে উত্তেজিত হয়ে আমার স্ত্রীর সাথে  শত্রুতা সৃষ্টি করে এবং মামলায় উল্লেখিত আাসমী ও অজ্ঞাত কয়েকজন পরস্পর যোগসাজসে আমার স্ত্রীকে খুন করার পায়তারা করিতে থাকে।এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ২০১৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় আমার স্ত্রী আমার ছোট ভাই মানিকের নিকট আমার প্রেরিত সব টাকার হিসাব চাইলে টাকার হিসাব না দিয়ে উল্লেখিত আসামিগণ আমার স্ত্রীকে খুন করার জন্য আক্রমণ করে।এ সময়ে আসামিগণ আমার স্ত্রীকে চড় থাপ্পর ও কিল ঘুষি মারিতে থাকে।এক পর্যায়ে ১ নং আসামী আমার ছোট ভাই মানিক আমার স্ত্রীকে খুন করার উদ্দেশ্যে সজরে বুকে লাথি মারে।এতে আমার স্ত্রী মাটিতে পড়ে গেলে পুনরায় মানিক আমার স্ত্রীর বুকের উপর চড়িয়া বসে।এ সময় আমার স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে যায় এবং আশেপাশের লোকজন ডাক,চিৎকার চেঁচামেচি তে জোরে হতে থাকলে আসামে কোন ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।পরবর্তীতে সাক্ষী গন, আমার আত্মীয়-স্বজন আমার স্ত্রীকে চোরখায় কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ১ নং ইউনিটের ৯ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করিলে ২০১৮ সনের মার্চ মাসের ১ তারিখ সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় আসামিদের আঘাতে আমার স্ত্রী মৃত্যুবরণ করেন।এটি একটি সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পিত খুন হলেও আসামিদের হুমকির কারণে আমার নিকট আত্মীয়স্বজন কোন মোকদ্দমা করতে পারে নাই।আসামিরা মেরে ফেলার হুমকি দেওয়াতে আমাকেও কেউ অবগত করে নাই।২০২৩ সনের এপ্রিল মাসের ৮ তারিখ আমি বাংলাদেশে এসে আমার আত্মীয়-স্বজন সাক্ষীগণ আশেপাশের লোকজনের কাছে খোঁজখবর নিয়ে আমার স্ত্রী হত্যার সঠিক রহস্য জানতে পারি।আশেপাশের লোকজন, পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন ঘটনার বিষয়টি আপোষ মীমাংসা এবং স্পেন থেকে আমার প্রেরিত  সমুদয় টাকার হিসাব আমাকে বুঝাইয়া দিবে বলে কালক্ষেপণ করিতে থাকে।পরবর্তীতে এই সকল বিষয়ে নিয়ে একাধিকবার দেন দরবার হয় এবং কোন প্রকার আপোষ মীমাংসা  না হওয়ায় হত্যা টাকা আত্মসাতের মামলা হয়।

প্রবাসী বাবলু

চীফ রিপোর্টার :ময়মনসিংহ ত্রিশালে ৩০ বছর স্পেন প্রবাস জীবনে আয় করা সব অর্থ ছোট ভাইকে ব্যবসা করার জন্য দিয়ে প্রতারিত হয়েছেন মোঃ আনিসুর রহমান বাবলু।ছোট ভাই মুশফিকুর রহমান মানিক বড় ভাইয়ের টাকায় ইটখলা,জমি ক্রয় সহ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।এখন বড় ভাইয়ের টাকা দিতে অস্বীকার করায় দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে দুই ভাইয়ের মধ্যে।শুধু টাকা আত্মসাত নয় ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
 এ ঘটনায় বড় ভাই আনিসুর রহমান বাবলু ছোট ভাই মানিকসহ কয়েকদিনের বিরুদ্ধে স্ত্রী মোসাম্মৎ সুলতানা রাজিয়া (৪০)কে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।হত্যা মামলা করার পর আসামি মানিক একাধিকবার বড় ভাইকে হত্যার হুমকি ও হত্যার জন্য আক্রমণ করেছেন বলে থানায় জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে একাধিক জিডি করেছেন বাবলু।
 জানা যায়,ত্রিশাল উপজেলার বাগান গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের বড় ছেলে আনিসুর রহমান বাবলু অভাবের তাড়নায় ৩০ বছর আগে বিদেশ পাড়ি জমান।সেখান থেকে কয়েকটি দেশে কাজ করে পরে  ২৪ বছর যাবত স্পেনে স্থায়ী হয়েছেন।স্পেন থেকে আয় করা সব টাকা ছোট ভাই মুশফিকুর রহমান মানিককে দিয়েছেন।ছোট ভাই মানিক বড় ভাইকে বিভিন্ন সময় আশ্বস্ত করে যে,তোমার টাকা-পয়সার সকল হিসাব নিকাশ আমার কাছে আছে এবং উপযুক্ত কাজে ব্যবহার করতেছি।পরবর্তীতে বেশ কয়েকবার টাকা পয়সার হিসাব চাইলে ছোট ভাই মানিক বলে তোমার টাকা পয়সা নিয়ে কোনো চিন্তা করিও না। তোমার টাকা পয়সার সকল হিসাব নিকাশ আমার কাছে আছে। এইভাবে পুনরায় টাকা পয়সার হিসাব চাহিলে আমার স্ত্রী সুলতানা রাজিয়া আমার অনুমতি নিয়ে সব টাকা-পয়সার হিসাব চায়।আমার ছোটভাই মানিক আমার স্ত্রীকে হিসাব নিকাশ না দিয়ে উত্তেজিত হয়ে আমার স্ত্রীর সাথে  শত্রুতা সৃষ্টি করে এবং মামলায় উল্লেখিত আাসমী ও অজ্ঞাত কয়েকজন পরস্পর যোগসাজসে আমার স্ত্রীকে খুন করার পায়তারা করিতে থাকে।এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ২০১৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় আমার স্ত্রী আমার ছোট ভাই মানিকের নিকট আমার প্রেরিত সব টাকার হিসাব চাইলে টাকার হিসাব না দিয়ে উল্লেখিত আসামিগণ আমার স্ত্রীকে খুন করার জন্য আক্রমণ করে।এ সময়ে আসামিগণ আমার স্ত্রীকে চড় থাপ্পর ও কিল ঘুষি মারিতে থাকে।এক পর্যায়ে ১ নং আসামী আমার ছোট ভাই মানিক আমার স্ত্রীকে খুন করার উদ্দেশ্যে সজরে বুকে লাথি মারে।এতে আমার স্ত্রী মাটিতে পড়ে গেলে পুনরায় মানিক আমার স্ত্রীর বুকের উপর চড়িয়া বসে।এ সময় আমার স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে যায় এবং আশেপাশের লোকজন ডাক,চিৎকার চেঁচামেচি তে জোরে হতে থাকলে আসামে কোন ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।পরবর্তীতে সাক্ষী গন, আমার আত্মীয়-স্বজন আমার স্ত্রীকে চোরখায় কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ১ নং ইউনিটের ৯ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করিলে ২০১৮ সনের মার্চ মাসের ১ তারিখ সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় আসামিদের আঘাতে আমার স্ত্রী মৃত্যুবরণ করেন।এটি একটি সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পিত খুন হলেও আসামিদের হুমকির কারণে আমার নিকট আত্মীয়স্বজন কোন মোকদ্দমা করতে পারে নাই।আসামিরা মেরে ফেলার হুমকি দেওয়াতে আমাকেও কেউ অবগত করে নাই।২০২৩ সনের এপ্রিল মাসের ৮ তারিখ আমি বাংলাদেশে এসে আমার আত্মীয়-স্বজন সাক্ষীগণ আশেপাশের লোকজনের কাছে খোঁজখবর নিয়ে আমার স্ত্রী হত্যার সঠিক রহস্য জানতে পারি।আশেপাশের লোকজন, পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন ঘটনার বিষয়টি আপোষ মীমাংসা এবং স্পেন থেকে আমার প্রেরিত  সমুদয় টাকার হিসাব আমাকে বুঝাইয়া দিবে বলে কালক্ষেপণ করিতে থাকে।পরবর্তীতে এই সকল বিষয়ে নিয়ে একাধিকবার দেন দরবার হয় এবং কোন প্রকার আপোষ মীমাংসা  না হওয়ায় হত্যা টাকা আত্মসাতের মামলা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin