বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে যুবদলের লিফলেট বিতরণ বগুড়া থেকে চুরি হওয়া ট্রাকভর্তি মাছের খাবারের বস্তা রূপগঞ্জে যুবদল নেতার দোকান থেকে উদ্ধার গ্রেফতার ১, সাংবাদিককে হত্যার হুমকি রূপগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার ভালোবাসার কুঁড়ে ঘর স্বেচ্ছায় রক্তদান সোসাইটির আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, প্রতিবাদে জেলা যুবদলের বিক্ষোভ রূপগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সবংর্ধনা ও কলেজের উদ্বোধন অপরাধমুক্ত তরুণ সমাজ গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম — মিজানুর রহমান সেলিম রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মসজিদের নামে সাইনবোর্ড স্থাপন, উত্তেজনা জুলাই বিপ্লবের শহীদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করতে হবে- বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুজ্জামান কাঞ্চন পৌরসভাকে মাদকমুক্ত গড়ার স্বপ্ন  দেখেন সানাউল্লা মান্নান সানি  
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

হাইকোর্টে ক্ষমা চাইলেন রাজউক চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৯২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৮ মে, ২০২৩, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন

আদালতের আদেশ যথাযথভাবে প্রতিপালন না করার ঘটনায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা। বৃহস্পতিবার বিচারপতি মাহমুদুল হক ও বিচারপতি মাহমুদ হাসান (এমএইচ) তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে হাজির হয়ে এ ক্ষমা প্রার্থনা তিনি। রিট আবেদনকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার নুরুল আজিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে আদালতের আদেশ যথাযথভাবে প্রতিপালন না করায় গত মঙ্গলবার হাইকোর্টের একই বেঞ্চ রাজউক চেয়ারম্যানকে তলব করেন। তাকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সশরীরে আদালতে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। তলবের আদেশটি বিশেষ বার্তার মাধ্যমে রাজউক চেয়ারম্যানকে পাঠাতে বলা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির হয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করেন রাজউক চেয়ারম্যান। ওই দিন আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট গোলাম রসুল। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নুরুল আজিম। আর রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কেএম মাসুদ রুমি।

ব্যারিস্টার নুরুল আজিম বলেন, ২০০৪ সালেরও আগে ফরিদা বেগম নামে এক নারী রাজউক থেকে নিকুঞ্জ এলাকায় প্লট বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করেন। পরে তিনি তার নামে নেওয়া প্লটটি (নিকুঞ্জ আবাসিক মডেল টাউন ফারুক সরণি প্লট নম্বর ১৯) অপর একজনের নামে (খালেদ মাহমুদ) হস্তান্তর (বিক্রি) করেন।

এর পর খালেদ মাহমুদ সব নিয়ম মেনে রাজউকের সমুদয় পাওনা পরিশোধ করেন। ওই সময় একটি চিঠি দিয়ে ১১ জনের প্লট বরাদ্দ বাতিল করে রাজউক। বাতিল ১১ প্লটের মধ্যে খালেদ মাহমুদের প্লটটি ছিল। এর পর রাজউকের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত জটিলতার কারণে হাইকোর্টে রিট করেন খালেদ মাহমুদ। রিটের শুনানি নিয়ে ২০০৪ সালের ৩০ মার্চ হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ প্লট বরাদ্দ বাতিলের বিষয়ে রাজউকের দেওয়া চিঠির সিদ্ধান্ত ও কার্যকারিতা স্থগিত করেন। রুলও জারি করেন আদালত।

ওই রুলের শুনানিতে ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর রাজউক চেয়ারম্যানকে প্লট বরাদ্দ বাতিল সংক্রান্ত চিঠির নথির বিষয়ে প্রতিবেদন আকারে আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আদালতের ওই আদেশ প্রতিপালন না করায় রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টে আবারও আবেদন করা হয়। সেই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রাজউক চেয়ারম্যানকে তলব করে আদেশ দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin