সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে যুবদলের লিফলেট বিতরণ রূপগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার ভালোবাসার কুঁড়ে ঘর স্বেচ্ছায় রক্তদান সোসাইটির আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, প্রতিবাদে জেলা যুবদলের বিক্ষোভ রূপগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সবংর্ধনা ও কলেজের উদ্বোধন অপরাধমুক্ত তরুণ সমাজ গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম — মিজানুর রহমান সেলিম রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মসজিদের নামে সাইনবোর্ড স্থাপন, উত্তেজনা জুলাই বিপ্লবের শহীদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করতে হবে- বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুজ্জামান কাঞ্চন পৌরসভাকে মাদকমুক্ত গড়ার স্বপ্ন  দেখেন সানাউল্লা মান্নান সানি   তারেক রহমানের নির্দেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলেন ছাত্রদল নেতারা
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে পদ্মা নদী শুকিয়ে হারিয়েছে তার জৌলুস

Reporter Name / ১২০ Time View
Update : রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ২:৪২ অপরাহ্ন

মোঃ জিয়াউর রহমান স্টাফ রিপোর্টার:

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে প্রমত্তা পদ্মা নদী শুকিয়ে হারিয়েছে তার জৌলুস। পদ্মা নদী হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে চলছে চাষাবাদ। পর্যাপ্ত পানি না থাকায় এখন বিভিন্ন কৃষিজাত ফসলের চাষ হচ্ছে। এবছর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে গাজর চাষের বাম্পার ফলন হয়েছে। শুষ্ক মৌসুম শুরু হতেই নাব্যতা হারিয়েছে খরস্রোতা পদ্মা। এক সময়কার ভরা যৌবনা পদ্মা শুকিয়ে ধু ধু বালু চরে পরিণত হয়েছে। পানি কমায় বাড়ছে চরের বিস্তৃতি।

প্রমত্তা পদ্মা নদীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ২পাশে এখন মরুময় ধু-ধু বালুচর। পদ্মার সঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চলের খাল বিল শুকিয়ে গেছে। শুকিয়ে গেছে পদ্মার শাখা, উপশাখা নদীগুলোও। বেশ কিছু ছোট নদী এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। বর্তমান পদ্মায় পানি থাকলেও কোনও স্রোত নেই। অনেক আগেই পদ্মা পানি শূন্য হয়ে গেছে।

পদ্মার শাখা, উপশাখা নদীগুলো মূলত পদ্মাকে ঘিরেই এর সৌন্দর্য বিরাজ করে। কিন্তু শুষ্ক মওসুমের আগেই পদ্মার পানিশূন্য হয়ে পড়ায় এর প্রভাব পড়েছে এসব নদী ও খাল বিলে। পদ্মার মতই নাম করা নদী গুলো শুকিয়ে গেছে। চির যৌবনা ছুটে চলা পদ্মা এখন পানি শুন্য নদী। দুর দিগন্তে যতদূর চোখ যায় শুধু ধু ধু বালুর চর। তবে এবার বৈশাখ আসার আগেই যতটুকু পানি পদ্মায় রয়েছে তা আর দেখা যাবে না বলেও সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

ভেড়ামারা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদা সুলতানা বলেন, গাজরের বাম্পার ফলনের জন্য বিভিন্ন জাতের বীজ চাষ করে থাকেন কৃষকরা। গাজর চাষ লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছর গাজরের আবাদ বাড়ছে। এবারে গাজরের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমান বাজারে গাজর যে দামে বিক্রি হচ্ছে তাতে কৃষকরা অনেক লাভবান হচ্ছে। গাজর চাষিদের নানা পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছে কৃষি বিভাগ। বর্তমান বাজারে গাজর যে দামে বিক্রি হচ্ছে, তাতে অতিমাত্রায় মুনাফা না হলেও কৃষকদের লাভ ভালই হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin