বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ইসলাম শান্তির ধর্ম,মৌলবাদ দুর্নীতি, চাঁদাবাজ মিথ্যা পরিহার করার আহ্বান, ধর্মীয় সভায়, এবি সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির  গফরগাঁও শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  অপারেশন ডেভিল হান্ট’ ফরিদপুরে ইউপি সদস্যসহ ৯ আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ফরিদপুরে বিএনপি নেত্রীর গাড়ী বহরে হামলার মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান আটক ফরিদপুরে ৪ দিনব্যাপী জাকের পার্টির বিশ্ব ইসলামী সম্মেলন সম্পন্ন   ফরিদপুরে তারণ্যের উৎসব উপলক্ষ্যে অনুর্ধ্ব ১৮ বালক-বালিকার কাবাডি প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত ফরিদপুরের দু’টি এলপি গ্যাসের দোকানে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান গৌরীপুরে ডেভিল হান্ট অভিযানে গ্রেফতার 0৬ থানার সামনে টিকটক, আ.লীগ নেত্রী গ্রেপ্তার ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষঃ বাড়ি ঘর ভাংচুর, লুটপাট;আহত-৩০
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

ধর্ষণ মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি আরজু

Reporter Name / ৪৫ Time View
Update : বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ৬:৩৫ পূর্বাহ্ন

অনলাইন  ডেস্ক:

নিজের নাম-পরিচয় পরিবর্তন করে তালাকপ্রাপ্তা নারীকে বিয়ে ও প্রতারণার ঘটনায় করা ধর্ষণ মামলায় পাবনা-২ আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) খন্দকার আজিজুল হক আরজু ওরফে ফারুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক বেগম সামছুন্নাহারের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে ১৬ জানুয়ারি ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক বেগম সামছুন্নাহার পিবিআইয়ের প্রতিবেদন আমলে নিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতানি পরোয়ানা জারির করেন। একই সঙ্গে আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল সংক্রান্ত প্রতিবেদন পুলিশকে দাখিল করতে দিন ধার্য করেন।

ধর্ষণ মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি আরজুমামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০০০ সালের ডিসেম্বরে বাদীর প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এর পর তিনি একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে চাকরি করার সময় বাসায় প্রায় নিঃসঙ্গ জীবনযাপন করছিলেন। তখন তার আত্মীয়-স্বজনরা তাকে আবারও বিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেন। একপর্যায়ে ২০০১ সালের শেষের দিকে বাদীর চাচার মাধ্যমে আসামির (খন্দকার আজিজুল হক আরজু ওরফে ফারুক) সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে আসামি নিয়মিত বাদীর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে তাকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একপর্যায়ে সফল হন। আসামি তাকে জানান, তার প্রথমপক্ষের স্ত্রী মারা গেছেন। প্রথমপক্ষের ছেলেসন্তানের প্রতি বাদীকে দুর্বল করেন।

এতে আরও বলা হয়, সামাজিকনির্ভরতা ও একাকিত্বের অবসানসহ নতুন সংসার শুরু করার মাধ্যমে বাদী আসামিকে মনেপ্রাণে ভালোবেসে ফেলেন এবং বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হন। ২০০৩ সালের ১০ ডিসেম্বর আসামির সঙ্গে তার বিয়ে হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জানুয়ারি তাদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। সন্তান গর্ভে আসার পর আসামি বিভিন্ন ছলছাতুরির মাধ্যমে বাচ্চা নষ্ট করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বাদীর দৃঢ়তার জন্য তা করতে পারেনি। সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর আসামির আচার-আচরণে পরিবর্তন আসে। বাসায় আসা কমিয়ে দেন। বাদীর নামে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার কথা বললে তার বাবা ১০ লাখ টাকা এবং জমানো আট লাখ টাকা এবং ১৫ ভরি ওজনের স্বর্ণালঙ্কার বিক্রি করে আসামিকে টাকা দিলেও কোনো ফ্ল্যাট কিনে দেননি এবং কোনো টাকাও ফেরত দেননি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin