মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

Reporter Name / ৩৩ Time View
Update : রবিবার, ৯ জুলাই, ২০২৩, ৫:৩৮ অপরাহ্ন

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
ফরিদপুরের জেনারেল হাসপাতাল (যা সদর হাসপাতাল নামে পরিচিত ) শত বছর ধরে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে। কিন্তু সাম্প্রতিক হাসপাতালে নিরাপত্তাহীনতায় চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে সাধারণ জনগন ও রাতে অবস্থানরত নার্সরা।
দিনে দুপুরে হাসপাতালের ইর্মাজেন্সী সামনে এবং  হাসপাতালের প্রধান ফটক থেকে দিনে দুপুরে চুরি হয়ে যাচ্ছে জানালার থাইগ্রাস সহ মূল্যবান জিনিস পত্র। চোর ও নেশা খোরশেদ
আড্ডা খানা রাতে জমে উঠে ওদের আনাগুনা। হাসপাতালের কয়েকটি কোয়ার্টারের জানানা দরজা খুলে নিয়ে গেছে।
বিভিন্ন সূত্রে ও বয়সক অভিভাবকরা
জানান ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল টি বয়স শত বছর এবং 10/15 বছর পৃর্বে ও চৌষট্টি টি জিলা মধ্যে এক নম্বর চিকিৎসা সেবা পেত
ফরিদপুরের জনগন। কিন্তু এখন আর সেই চিকিৎসা সেবা পায়না ফরিদপুর বাসিরা। তারা আরো জানান হাসপাতালের কর্তকর্তারদের ব‍্যর্থতার
কারনে প্রতিদিন চুরি হয়ে যাচ্ছে হাসপাতালের মূল্যবান জিনিস।
এ বিষয়ে জেনারেল হাসপাতালের ওয়ার্ড মাষ্টারের সহিদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান হাসপাতালের ও  চুরি হত্তয়ার বিষয়ে
আমি কিছুই বলতে পারবো না।তার কারন হাসপাতালের দায়িত্ব আছেন (আর এম ও) আবাসিক চিকিৎসক
তাকে জিজ্ঞেস করুন।
জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক
চিকিৎসক ডাক্তার গনেশ আগরওয়ালা জানান  হাসপাতালের মালামাল প্রতিনিয়ত চুরির বিষয়টি ফরিদপুরের  সিভিল সার্জন কে জানানো হয়েছে। তিনিই জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান। আবাসিক ডাক্তার গনেশ আগরওয়ালা আরো
জানান চুরি ও হাসপাতালে নিরাপত্তার বিয়ের পুলিশ প্রসাশন কে
অবগতকরা হয়েছে। তবে হাসপাতালে ৩৭ ডাক্তার ও ১০/১৫ জন নিরাপত্তা কর্মি থাকার কথা।
সেখানে ডাক্তার আছে কর্মরত ৭/৮জন আর নিরাপত্তা কর্মি বলতে কিছুই নেই । নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক নার্সরা জানান স্বাস্থ্য বিভাগের ফরিদপুরের একটি চক্র চায় না ঐতিহ্যবাহী শতবছরের হাসপাতালটি প্রান ফিরে পাক।
তারা আরো বলেন ফরিদপুর মেডিক্যাল হাসপাতাল হয়ে শহরে লোকেরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
ফরিদপুরের সুধি সমাজের ব‍্যাক্তিরা
জানান ঐতিহ্যবাহী জেনারেল হাসপাতালটি ধ্বংসের পথে এই হাসপাতালটি যেন আর ভালো না হয়
এর সাথে বেসরকারী হাসপাতালের
মালিক ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোক জন
জরিত আছে। জেনারেল হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা সেবা পেলে বেসরকারী হাসপাতালের ব‍্যবসা হবে না। তারা আরো বলেন যে ডাক্তারা
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল ও
ফরিদপুর মেডিকেল হাসপাতালে কর্মরত আছে ঐ সকল ডাক্তারাই ফরিদপুরে শহরে শতাধিক বেসরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিকের চেম্বারে বসে। ফরিদপুর বাসির দাবি শতবছরের ঐতিহ্যবাহী জেনারেল হাসপাতাল টি যেন আগের মতো চিকিৎসা সেবা পায় এ জন‍্য মাননীয়
প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সুদৃষ্টি কামনা
করচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin