বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রূপগঞ্জে সাংবাদিক রাশেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয়, সেই কাজ করছি: প্রধান উপদেষ্টা ফুলপুরে মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমান আদালতের হাতে তুলে দিলেন মা! ৬ মাসের কারাদণ্ড সাবেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল গ্রেপ্তার রূপগঞ্জে ভূলতা  সিলেট মহাসড়ক যানজট মুক্ত   নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা  হাইওয়ে পুলিশ দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি, ৭ কর্মকর্তাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত সচিবালয়ের ক্যান্টিনের নিয়ন্ত্রণ নিতে সংঘর্ষ বাংলা বললেই জোর করে বাংলাদেশে পাঠানো হচ্ছে : ক্ষোভ মমতার রূপগঞ্জে হাইওয়ে পুলিশ ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবৈধ দখলমুক্ত অভিযান
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা : আজিজ মোহাম্মদসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন

Reporter Name / ৫৯ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪, ১২:৩৭ অপরাহ্ন

বিনোদন  ডেস্ক: ২৫ বছর আগে ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীর ট্রাম্প ক্লাবের সামনে চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যার মামলায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মামলার বাকি ৬ আসামি মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন।আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্ত্তী এ রায় ঘোষণা করেন। তবে শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনসহ ৬ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- আদনান সিদ্দিকী ও ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম।খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

এর আগে গত ২৯ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের এ দিন আজ বৃহস্পতিবার ধার্য করা হয়। মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন।

তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। আসামিদের মধ্যে আদনান খুনের পরপরই ধরা পড়েছিলেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin