বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল তৈরীতে গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপ শীর্ষে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে রূপগঞ্জে যুবদলের লিফলেট বিতরণ রূপগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার ভালোবাসার কুঁড়ে ঘর স্বেচ্ছায় রক্তদান সোসাইটির আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, প্রতিবাদে জেলা যুবদলের বিক্ষোভ রূপগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সবংর্ধনা ও কলেজের উদ্বোধন অপরাধমুক্ত তরুণ সমাজ গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম — মিজানুর রহমান সেলিম রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মসজিদের নামে সাইনবোর্ড স্থাপন, উত্তেজনা জুলাই বিপ্লবের শহীদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করতে হবে- বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুজ্জামান কাঞ্চন পৌরসভাকে মাদকমুক্ত গড়ার স্বপ্ন  দেখেন সানাউল্লা মান্নান সানি  
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

কুষ্টিয়ায় ছাত্র আন্দোলনে নিহত, লাশ তুলতে দিল না ২ পরিবার

Reporter Name / ১৫০ Time View
Update : বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪, ৬:২০ অপরাহ্ন

মোঃ জিয়াউর রহমান নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

কুষ্টিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত সুরুজ আলী বাবুর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য তুলতে দেয়নি পরিবার। একই দিন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত আরেকজন আশরাফুল ইসলামের লাশও ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে তুলতে না দেওয়ায় ফিরে গেছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

গত ৫ আগস্ট কুষ্টিয়া সদরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বাবু ও আশরাফুল নিহত হন। ৩ অক্টোবর পৃথক মামলায় তাঁদের লাশ ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কবর থেকে লাশ তুলতে যান। তবে লাশ তুলতে গেলে দুই পরিবারই আপত্তি জানায়। ফলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ সংশ্লিষ্টরা ফিরে যান।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ৫ আগস্ট দুপুরে শহরের থানাপাড়া এলাকায় মারধর ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত হন সুরুজ আলী বাবু (৩২)। এ ঘটনায় ১৫ আগস্ট রাইসুল হক নামে এক আন্দোলনকারী বাদী হয়ে ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে কুষ্টিয়া মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত বাবু সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর গ্রামের শালদহ এলাকার মৃত নওশের আলীর ছেলে। বাবু পেশায় স্বর্ণকার ছিলেন।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ হাসান বলেন লাশ উত্তোলনের ব্যাপারে বেশ কিছু বিষয় লক্ষ্য করে ম্যাচ সেন্টিমেন্টকে আমলে নিই। ওই মুহূর্তে কোনো তড়িৎ সিদ্ধান্ত না নিয়ে জেলার ভারপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটকে অবহিত করি। পরে চলে আসি। তাদের (নিহতের পরিবার) মূল চাওয়াকে আমলে নিই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin