বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রূপগঞ্জে অবৈধ আবাসন কোম্পানীর সাইনবোর্ড গুড়িয়ে দিয়েছে প্রসাশন ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬ নেত্রকোনার কলমাকান্দায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আইসক্রিম বিক্রেতার মৃত্যু গফরগাঁওয়ে মোবাইল কোর্টের অভিযান: অবৈধ বালু বিক্রিতে ৩ মাসের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপের আকর্ষণীয় প্যাকেজ উদ্বোধন গফরগাঁও উপজেলাতে চলছে ভুয়া সনদে চাকরী স্কুল,মাদ্রাসাগুলোতে”অনুসন্ধানে শিক্ষা পর্যবেক্ষক সোসাইটি দেশবাসীকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন খালেদা জিয়া ইয়েমেন-লেবানন-সিরিয়া-গাজায় একই দিনে হামলা ইসরায়েলের পথে পথে খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা ফিরোজার পথে খালেদা জিয়া
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

স্কুলে ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা বাদ

Reporter Name / ১০৭ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪, ৬:৪৯ পূর্বাহ্ন

নিজস্ব  প্রতিবেদক: এবার স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে কোটায় সংস্কার করা হয়েছে। এতদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার যে নিয়ম ছিল, তা সংস্কার করে নাতি-নাতনিদের কোটা বাদ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা না থাকলে সেসব কোটা মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হবে। এর ফলে আগামী বছর থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটায় আবেদন ও ভর্তি হতে পারবে না। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হলে কোটা পাবে।

সোমবার মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে জারি করা ভর্তি নীতিমালায় এ‌ সংশোধনী আনা হয়েছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীন দফতর-সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ১০ শতাংশ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা ২ শতাংশ, অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর যমজ ও সহদোর ভাই-বোন ৫ শতাংশ কোটায় সংরক্ষিত আসনে ভর্তির সুযোগ পাবে।

এতদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল।

তবে নতুন সিদ্ধান্ত হলো বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। না পাওয়া গেলে এই আসনে মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করতে হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখা-২-এর শিক্ষা অফিসার জি. এম. মোস্তাফিজুর বলেন, প্রাথমিকে সাধারণত ৬ থেকে ১৩ বছরের শিক্ষার্থীরা ভর্তি হয়। এবার ভর্তির ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা থাকছে না। তবে তাদের পুত্র-কন্যার কোটা থাকবে। যদিও এ ক্ষেত্রে এমন বয়সী সন্তান খুবই কম। মোস্তাফিজুর আরও বলেন, এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। যদি শুধু পুত্র-কন্যার ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ কোটা ফাঁকা থাকে, তাহলে মেধাতালিকা অনুযায়ী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ মিলবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin