শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গৌরীপুরে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করছে ময়মনসিংহ-২ আসনে জামায়াতের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন সুজন ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনে ‘নীরব ভোট বিপ্লবের’ প্রত্যাশা জামায়াত সমর্থকদের নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে উত্তাল পল্টন চকরিয়ায় বাস-মাইক্রো সংঘর্ষে একই পরিবারের ৫ জন নিহত ন্যায়বিচারের ছায়া পৌঁছে দিতে আইনজীবীদের সক্রিয় ভূমিকা নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ ৬ যাত্রী নিহত এটাই আমার শেষ নির্বাচন : মির্জা ফখরুল আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্রো সবাইকে নিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেখতে চাই, দেশে ফিরে জামায়াত আমির
নোটিশঃ
২৪ ঘন্টায় লাইভ খবর পেতে চোখ রাখুন প্রতিদিনের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে

এখন কেউ আর কুঁড়েঘরে বাস করে না: প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name / ১৫৮ Time View
Update : রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন

অনলাইন  ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এখন কেউ আর কুঁড়েঘরে বাস করে না। প্রত্যেককে বিনা পয়সায় ঘর দিচ্ছি, দুই কাঠা করে জমি দিচ্ছি। জীবন জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি, আর্থিক সহায়তা দিচ্ছি। পাশাপাশি ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।

রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রাজস্ব সম্মেলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন এসব কথা। শেখ হাসিনা বলেন, মানুষকে কোনো ভয়-ভীতিকর পরিস্থিতিতে ফেলা যাবে না। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাদের জানাতে হবে আপনার কর, আপনাদের কাজেই লাগে। সরকারের উন্নয়নের সুফল ভোগ করছে জনগণ। যারা সুফল ভোগ করছে তাদের তো কিছু দিতে হবে। রাষ্ট্র এমনি এমনি দিতে পারে না। আর অন্যের কাছে আমরা হাত পাতবো না।

ঘরে বসে করদাতাদের কর দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় রাজস্ব বোর্ডকে ধন্যবাদ জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটার আরো ব্যাপক প্রচার দরকার। তাহলে রাজস্ব আহরণে খুব বেশি অসুবিধা হবে না। অনেকেই যেতে হবে, দিতে হবে- এই ঝামেলাটা নিতে চান না। তিনি বলেন, তিনি বলেন, এখন যেহেতু মূল্যস্ফীতি বেশি, প্রত্যেক মানুষের উপর অতিরিক্ত চাপ। এক্ষেত্রে করহার বৃদ্ধি না করে করহার যৌক্তিক করতে হবে। করজাল বাড়াতে হবে, ই-টিআইএন গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে আয়কর প্রদানকারীর সংখ্যা খুবই কম। অনেক ঝামেলার মধ্যে করতে হয়, বা সচেতনতার অভাব রয়েছে। আমি মনে করি, এখানে কোনো জোর খাটবে না। কর ফাঁকি দেওয়ার যাদের প্রবণতা আছে, সর্বক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম হয়ে গেলে কেউ আর ফাঁকি দিতে পারবে না। আয়করের পরিমাণ এমন রাখা, প্রত্যেকেই যেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে দিতে পারে।

তিনি বলেন, এখন করদাতার সক্ষমতা কিন্তু উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আছে। সেখানে রাজস্ব বোর্ডের প্রচারণা দরকার। যাদের কর দেওয়ার সামর্থ আছে, আপনারা দয়া করে দেবেন। যেটা আপনাদের সেবায় সরকার কাজে লাগাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Developer Ruhul Amin