
ফরিদপুর প্রতিনিধি।
ফরিদপুরে অসহায় ও হতদরিদ্রদের
জন্য খাদ্য অধিদপ্তর ও এস এম এর
মাধ্যমে সপ্তাহে পাচ দিন জন প্রতি পাচ কেজি করে চাউলও আটা বিক্রয় করবে
চাউল প্রতি কেজি (এিশ) টাকা ও আটা প্রতি কেজি (চব্বিশ) টাকা ধরে।
ফরিদপুর পৌরসভার প্রতি টি ওয়ার্ডে
ডিলারের মাধ্যমে দিয়ে থাকে।
সোমবার ভোর বেলা দেখা যায় (Nid) কার্ড নিয়ে শত শত মহিলা ও পুরুষা লাইন দরিয়ে ও ঠেলা ঠেলি করে কে কার আগে (nid) কার্ড টি জমা দিবে।
এ দৃশ্য টি ধারন করা হয়েছে ফরিদপুর শহরের প্রান কেন্দ্র টেপাখোলা বাজারে। এই ও এস এম এর ডিলার হচ্ছেন জলিল মীর। দীর্ঘ
কয়েক মাস ধরে চাউল ও আটা দিয়ে আসছে কিন্তু এরকম ভীর সবসময়ই থাকতো আজকে সিস্টেম হচ্ছে অন্য করম বলে জানান জলিল মীর ও খাদ্য বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত এক কর্মকর্তা। তারা জানা নতুন নিয়ম হয়ে এখন থেকে ( nid) কার্ড সাথে থাকত হবে অন্যথায় চাউল ও আটা দেওেয়া যাবে না।
কথা হয় চাউল ও আটা নিতে আশা
হাজের বেগম. শিউলি বেগম. সামসু. মিলনসহ একাধিক ব্যাক্তিদের সাথে।
তারা বলে (পাচ) করে আটা ও চাউল নিতে এসে বিরম্বনায় পরতে হয়। খুব ভোরে এসে লাইনে দারাতে হয় কিন্তু
চাউল.আটা দেওেয়া শুরু করে সকাল (নয়) টার সময় এবং কোন কোন দিনে বাড়ি যেতে দুপুর হয়ে যায়।
যে দিন চাউল নিতে আসা হয় সে দিন
আর কোন কাজে যেতে পারি না।
তার আরো অভিযোগ করে বলেন
অনেক সময় ডিলার চাউল ও আটা
কম দেয় ( তিন) কেজি করে।
এ বিষয়ে ডিলার জলিল মীর জানান খাদ্য অধিদপ্তর যত জন ব্যাক্তি কে চিউল. আটা দিতে বলে বেশি ভাগ সময় তার চেয়ে দ্বিগুন লোক বেশি চলে আসে তাই বাধ্য হয়ে কম করে
দিয়ে সবাইকে দিয়ে থাকি।
সব সময় গরীবের ভোগান্তির অন্ত নাই। তার প্রমান এই চাউল.আটা নিতে আসা অসহায় হতদরিদ্রদের দেখলে বুঝাযায়।